বুধবার (৩০ এপ্রিল) রাতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সঙ্গে পৃথকভাবে টেলিফোনে কথা বলেন তিনি।
ভারতের সঙ্গে ফোনালাপে রুবিও পাহালগাম হামলায় নিহতদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের পাশে আছে। একইসঙ্গে তিনি ভারতকে উত্তেজনা না বাড়ানোর বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে ফোন করে রুবিও বলেন, এই ন্যাক্কারজনক হামলার নিন্দা জানানো দরকার এবং হামলার তদন্তে পাকিস্তানকে পূর্ণ সহযোগিতা করতে হবে।
রুবিও দু’দেশকে সরাসরি যোগাযোগ চালু রাখা এবং দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানান।
গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পর্যটন শহর পাহালগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হন। হামলার দায় স্বীকার করে ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (TRF)’ নামের একটি গোষ্ঠী, যা পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তাইয়্যিবার ছায়া সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করলেও ইসলামাবাদ বরাবরের মতোই দায় অস্বীকার করে নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে।
হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক নিম্নমুখী করে ভারত। নয়াদিল্লি ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করে—যা এ যাবৎকালের মধ্যে প্রথম। পাল্টা জবাবে পাকিস্তান ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়। সূত্র : এনডি টিভি
কাশ্মীরের পাহালগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক। এমন পরিস্থিতিতে দুই দেশের শীর্ষ নেতার সঙ্গে কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) রাতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সঙ্গে পৃথকভাবে টেলিফোনে কথা বলেন তিনি।
ভারতের সঙ্গে ফোনালাপে রুবিও পাহালগাম হামলায় নিহতদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের পাশে আছে। একইসঙ্গে তিনি ভারতকে উত্তেজনা না বাড়ানোর বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে ফোন করে রুবিও বলেন, এই ন্যাক্কারজনক হামলার নিন্দা জানানো দরকার এবং হামলার তদন্তে পাকিস্তানকে পূর্ণ সহযোগিতা করতে হবে।
রুবিও দু’দেশকে সরাসরি যোগাযোগ চালু রাখা এবং দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানান।
গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পর্যটন শহর পাহালগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হন। হামলার দায় স্বীকার করে ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (TRF)’ নামের একটি গোষ্ঠী, যা পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তাইয়্যিবার ছায়া সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করলেও ইসলামাবাদ বরাবরের মতোই দায় অস্বীকার করে নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে।
হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক নিম্নমুখী করে ভারত। নয়াদিল্লি ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করে—যা এ যাবৎকালের মধ্যে প্রথম। পাল্টা জবাবে পাকিস্তান ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়। সূত্র : এনডি টিভি